Ad

Sunday, February 17, 2013

থফা বাবার লেখা পড়–ন

ইসলামের চরম শত্রুও আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক কথা লিখা বা বক্তব্য দিতে বুক কেপেছে। কিন্তু আজ রাজিব হায়দার ওরফে থফা বাবা আল্লাহর রাসুল (স.) সম্পর্কে যে উদ্ধ্যার্তপূর্ণ কথা লিখেছেন তা  তুলে ধরা হলো। দয়া করে মনোযোগ সহকারে পড়বেন। ঈমান থাকলে সহ্য করতে পারবেনতো! আল্লাহ আমাদের মাফ করুন। আমাদের এই দুর্বল ঈমানের কারনে।

মোহাম্মকরে সফদে লুঙ্গী
একদা মোহাম্মক তাহার সাহাবাদগিকে লইয়া বনি আল ইয়ালি গোত্ররে বরিুদ্ধে যুদ্ধে যাইতছেলি। অনকে দূররে পথৃ কয়কে দনি লাগয়িা যাইব।ে আর আরবরে অবস্থা তখন ভয়ানক খারাপৃ সাহারা খাতুন যহেতেু তাহাদগিরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকরে দায়ত্বি লওয়ার নমিত্বিে জন্মগ্রহন করে নাই, তাই আরবরে আইনসৃংখলা পরস্তিতিওি শান্ত ও নস্তিরঙ্গ ছলি না। এক ঘন্টা পথ যাইতে দ্বাদশ বার তষ্কররে সম্মুক্ষীন হইতে হইতো। আর মোহাম্মক তখনো আল্লার বান্ধা বান্দা হসিাবে খ্যাতি লাভ করে নাই, তদুপরি কাফরে তষ্কররো তাহাকে চনিলিওে মানবিে কনে? তাই তাহারা মোহাম্মক ও তাহার সাহাবীদগিরে কনভয়কে মূর্হমুহ আক্রমন করয়িা নাজহোল করয়িা ছাড়লি। ছোট খাট তষ্করদলকে পাত্তা দবিার কোন হতেু নাই, তবে গোল বাঁধে বৃহৎ কোন দল সম্মুখে পড়লি।ে দূরে কোন বৃহৎ তষ্কররে দল গোচরীভূত হইলে আল্লা জব্রোইলকে পাঠাইয়া মোহাম্মককে সর্তক করয়িা দয়ে। মোহাম্মক তখন সাহাবী বকরীকে তুরন্ত তাহার লাল লুঙ্গী ও পরিান আনয়িা দবিার জন্য তাড়া লাগায়। খোকাবাবু থুক্কু মোহাম্মক তাহার সবুজ পোষাক বদলায় লাল লুঙ্গী-পরিান পরধিান করয়িা যুদ্ধ কর।ে প্রতবিারই যুদ্ধরে র্পূবে মোহাম্মকরে রক্তর্বণরে লুঙ্গী ও পরিানে যুদ্ধে মোজজো কি তাহা লইয়া কানা-ঘুষা আরম্ভ হইলো সাহাবাদগিরে মধ্য।ে বনী ইয়ালি গোত্ররে মরুদ্যানরে নকিটর্বতী হইয়া সন্দশে পাওয়া গলে যে গোত্ররে সমস্ত পুরুষ মোহাম্মকরে প্রতরিোধাক্রমনইে নকিশে হইয়াছ,ে মরুদ্যানে কবেল নারী ও শশিুরাই রহয়িাছ।ে তৎখনাত সখোনইে শবিরি স্থাপনরে সদ্ধিান্ত হইলো। গরোম খাল,ি তাই তাড়াহুরা কয়ার কোন কারন নাই। শবিরি স্থাপন করয়িা রাত্তরিে জম্পশে করয়িা উষ্ট্রী ও দুম্বার বারবকিউি খাইতে বসয়িা সাহাবীরা মোহাম্মকরে তাহাদরে কৌতুহল পশে করলি। মোহাম্মক তখন সাড়ম্বরে বয়ান শুরু করলি!
“আমইি তনিি যাহাকে আল্লাপাদ নবী করয়িা পাঠাইয়াছ,ে আমইি তোমাদগিরে নতো স্বরুপ। আমি সকল ঘ্যান ও ভদ্যিার উৎস। কন্তিু আল্লাপাদ আমাকে পাঠাইয়াছনে মানুষরে রূপ,ে যাহাতে তোমরা আমার দ্বারা প্ররেতি বানী সহজে অনুধাবন করতিে পার ও আল্লার অপার মহমিা দখেয়িা আপ্লুতো হইতে পার। কন্তিু মানবরূপী আল্লার রাসুলও তো যুদ্ধে জখম হইতে পার,ে কারন সে তো সাধারন মানুষরে রূপ ধরয়িা রহয়িাছ।ে কন্তিু রাসুল যুদ্ধে জখম হইলে তাহার সাহাবীদগিরে মনোবলে চড়ি ধরবি।ে সইে জন্যই তোমরা যাহাতে আল্লার রাসুল জখম হইলওে তাহা দখেয়িা মনোবল না হারাও তাই আমি লাল লুঙ্গী ও পরিান পরশিান করয়িা যুদ্ধ কর,ি কার নশ্চিই লাল পোষাক লক্তরে দাগ ঢাকয়িা দয়ে এবং নশ্চিই আল্লা র্সবঘ্যানী”
সাহাবাদগিরে আল্লাদ দখেে কৃে তাহাদগিরে মধ্যে সত্বর মোহাম্মকরে খজেুরীয় বানী শ্রবন করয়িা স্বীয় বস্ত্র বর্সিজন করতঃ মোহাম্মক যইে র্বণরে পোষাক পরধিান করয়িা ছলি সইে র্বণরে পোষাক পড়বিার ধুম পরয়িা গলে।
হই হুল্লোড় হইতছেলি ভালই, কন্তিু ইহার মধ্যে বনি ইয়ালি গোত্ররে অতবিৃদ্ধা এক দূতী আসয়িা হাজরি হইলো। বৃদ্ধাকে সরাসরি নবীর সম্মুখে হাজরি করা হইলো, তবে প্রোপার র্পদা সহযোগ,ে কারন তাহার নাতশিয় কদাকার আর কদাকার সুরত দখেলিে মোহাম্মকরে বুকরে গোবরগুলা ঘুটে হইয়া যায়। বৃদ্ধা একখানা শান্তি চুক্তি করতিে আসয়িাছ।ে তবে মোহাম্মকও সন্তু লারমার ন্যায় ধর্যৈশীল, সে বুড়রি প্রস্তাব শুনলিৃ বৃদ্ধা যাহা বললি তাহা হইলো আপাতত গরোম হইতে নাতশিয় খপসুরত তনিখান লরকী সে নবীর খদেমতে দয়িা যাইবকে, কন্তিু বনিমিয়ে নবীর বাহনিী প্রাতঃক্কালে শান্তপর্িূণ ভাবে মরুদ্যানে প্রবশে র্পূবক কাতারবদ্ধ হইয়া গনমিতরে মাল ভক্ষন করতে হইবকে। নবী বাহনিী দখেলি ইহা তো মন্দ নহৃে এহা যে উষ্ট্র না চাইতইে মূত্র! আর কি চাই, নবী অঙ্গীকার করলিনে “তাহাই হইবকে”! আর আল্লার নবী মোহাম্মক ভঙ্গ করনে না অঙ্গীকার!
বৃদ্ধা তাহার পর তনি সুন্দরীকে সভামইধ্যে হাজরি করলি। তাহাদরে অঙ্গে স্বচ্ছ মসলনিরে পোষাক। দখেয়িা সকল ইমানদাদরে ইমানী হালত খারাপ হইবার যোগাড়! মোহাম্মকরে অবস্থাও তথবৈচ। তাহার ইমানী হালত শুধু খারাপই না, সাথে ওকাল পতন ধরয়িা রাখাও টাফ হইয়া যাইতছেলি। পাছে কউে কছিু টরে পায়, তাই কোন রকমে বকরীকে দয়িা তাহার সফদে লুঙ্গী আর সাদা পরিান আনাইয়া পরধিান করয়িা তাহার অকাল পতনরে লজ্জা ঢাকলি, আর সইে তো শ্রষ্ঠে মুসলমি যে তাহার লজ্জা ঢাকয়িা রাখ!ে
আসল কাহনিী ছলি বৃদ্ধা যে তনিজন সুন্দরী দয়িা গলে, তাহারা হইলো আমাদগিরে অতি পরচিতি র্চালজি এঞ্জলেস। তাহাদগিকে চক্রিটে মশিন দয়িা ভবষ্যিত হইতে পাঠানো হইয়াছ।ে তাহাদগিরে মশিন হইলো নবী ব্যাতীত যতোজন পারে সাহাবী স্রফে ভায়াগ্রার ওভারডোজ খলিাইয়া হত্যা করা। তাই প্রাতঃকালে বকরী আসয়িা যখন নাস্তার তশতরতিে সন্দশে দলি যে ১০০ জনে মধ্যে ৭২ জন সাহাবী মালে গনমিত ভক্ষন করয়িা শহীদ হইয়াছ,ে শুনয়িা মোহাম্মকরে ‘আক্কলে ঘচাং’ হইয়া গলে। মোহাম্মক সর-েজমনিে তদন্তে যাইয়া যাহা দখেলি তাহা হইলো তাহার আল-শহীদ সাহাবগিন চৎি হইয়া শুইয়া শহীদ হইয়াছ,ে এবং তাহাদগিরে লুঙ্গী তাম্বুপ্রাপ্ত হইয়াছ।ে সাহাবীরা মোহাম্মকরে দখোদখেি সফদে লুঙ্গী পরধিান করয়িাছলি বলয়িা মোহাম্মকও টরে পাইলো না যে তাহাদগিরেও অনুপ্রবশে ব্যাতীতই উদ্গীরন হইয়াছলি, আর সইে অগ্নুৎপাতইে তাহারা শহীদ হইয়াছলি।
সইে যে সাহাবীরা অকাল পতনরে লজ্জা লুকাইতে সফদে লুঙ্গী ও পরিান পরধিান করয়িাছলি, সইে স্মৃতি রর্ক্ষাথে আজও মোহাম্মকরে উম্মকরো মৃতরে দহেে সফদে লুঙ্গী ও পরিান(সনো-বন্দ এবং তাহ-বন্দ) পরধিান করাইয়া মাটচিাপা দয়ে!


ঢলিা ও কুলুখ
“বাবা মোহাম্মক তোমাকে যুদ্ধে যাইতে হইপ।ে”
“কনেু কাক্কু?”
“যুদ্ধে না যাইলে যে আমাগরে না খাইয়ে মরতিে হইপে বাবা!”
“আচ্ছা তবে যাইব। কন্তিুক আমাকে কোথায় খাড়াইয়া যুদ্ধ করতিে হইপ?ে সামনে খাড়ায় নাকি পছিন?ে”
“মনে করো সামনইে খাড়াইতে হইপ”ে
“আমারে কি উঁষ্ট্রী দওেয়া হইপে নাকি খাড়ার ওপরে পলাইতে হইপ?ে উঁষ্ট্রী দলিে কোন কথা নাই, কন্তিু খাড়ার ওপরে পলাইতে হইলে দুইখান কথা আছ।ে”
“তোমাকে খাড়ার ওপরইে পলাইতে হ
ইপ।ে”
“আমি যদি পলাইয়া মক্কা চলয়িা আসতিে পার,ি তাহা হইলে কুনু কতা নাই, কন্তিু কাফরেরা ধরয়িা ফলেলিে দুইখান কতা আছ।ে”
“মনু করো তাহারা তোমাকে ধরয়িা ফলোইপ”ে
“কাফরে রমণীগণ আমাকে তাহাদরে গনমিতরে মাল বলয়িা ব্যাবহার করপিে নাকি আমার কল্লা কাটয়িা ফলোইপ”ে।
“কল্লাই কাটলি না হয়, তুমার যা সাইজৃ ইউজ কউে করপিে না”!
“আমাকে কাটয়িা শকুন দয়িা খাওয়াইপে নাকি কব্বর দপি!ে”
“তোকে কব্বরইে পাঠাবে রে বাবা!”
“আমার কবর কি মরূদ্যানে দবেে নাকি মরুত?ে মরুতে দলিে কতা নাই, কন্তিু মরূদ্যানে দলিে দুইখান কতা আছ!ে”
“দরকার হইলে মি তুমাকে মরুত্থে তুলে নয়িে মরুদ্যানে লইয়া আসপি!”
“কাক্কু কব্বরে কি খাইজুর গাছ লাগাইপে নাকি বাবলা বরেক্ষে?”
“বাবলা বরেরক্ষে হইপে বাবা!”
“সইে বাবলা গাছে কি জ্বালানী কাষ্ঠ হইপে নাকি কাগজ?”
“কাগজই হইপ”ে
“কি কাগজ কাক্কু? লখিপিার জইন্য বদোতী কাগজ নাকি টস্যিু”
“টস্যিুই না হয় হইপ!ে”
“সুরত মুছপিার টস্যিু কাক্কু, নাকি এস্তঞ্জো করপিার?”
প্রশ্নবানে র্জজরতি কাক্কু আপদুল্লা বুঝয়িাছে বাস্তে মোহাআম্মক ভাগার তাল করতিছে,ে তাই ক্ষপেছেে ব,ে “এস্তঞ্জো করপিারই হইপৃে তোর মতো চুরাকে কি কউে মাথায় করয়িা রাখপি?ে”
“তাহা হইলে কাক্কু সে টস্যি কি পুরুষে ব্যাবহার করপিে নাকি নারীত?ে”
“তুই কি তছলমিা নাছরীন যে নারী পুরুষে ভদোভদে করয়িা দলি?ি”
তরুন মোহাম্মক তাহার প্রশ্নবাণ শষে করবিার আগইে কাক্কু তাহাকে চাক্কু দখোইয়া যুদ্ধে পাঠাইয়া দলিো। কইে বা এমন প্যাচাল শুনতিে চায়! মোহাম্মকরে সম্যক প্রশ্ন স্বত্বওে তাহাকে যুদ্ধে যাইতে হইলোৃ জীবনরে শষে র্পযন্ত তাহার যুদ্ধে মরয়িা নারীকূলরে ব্যাবর্হায টস্যিু হইবার ভয়ে কাটয়িাছ।ে তাই শষে র্পযন্ত টস্যিু, মায় জলগ্রহন র্পযন্ত নষিদ্ধি করয়িা ঢলিা-কুলুখ ও পাত্থর ব্যাবহাররে রীতি প্রদান করয়িা তবে শান্তি পাইলো! সইে থকেে লকিুইড এস্তঞ্জোর পরে ঢলিা-কুলুখ(এক্ষত্রেে নারীকূলরে কথা ভাবা হয় নাই) ও সলডি এস্তঞ্জোর পরে ৫,৭,৯,১১,১৩ ইত্যাদি সংখ্যক পাত্থর ব্যাবহার মুসলমানদগিরে জন্য ফরজ হইয়া গলে

ঈদ মোবারক আর ঈদরে জামাতরে হস্টিুরি
খাদজিার হাতে ধরা খাইয়া মোহাম্মকরে টানা একমাস খানা খাইদ্য সাথে দাসী বান্দী পুরাই অফ আছলি(সয়িাম সাধনার ইতবিৃত দ্রষ্টব্য) তার জলেখানার ময়োদ শষে হইতে না হইতইে এক দৌড়ে বাইর হইয়া সরাসরি পাবে জমজমে চইলা গলে। এতো দনিরে না খাওয়া বান্দাৃ তাই বসোমাল আরবি টানলো হাউশ ফুরাইয়া। তার পর তার সইে চরিাচরতি কাবা ঘররে সামনরে চত্বরৃে সাথে তার ইউজুয়াল ইয়ার-দোস্তরা। মোহাম্মক তো টালৃ স্বপ্নে উম্মহোনীর গুহায় ডুবসাঁতার কাটতে ডাইভ দছি,ে আর তার পুরা একমাস ‘মোহাম্মক-মধু’ বঞ্চতি দোস্তরা তাদরে কঠনি ইমান লইয়া মধুর ভান্ডরে ওপর ঝাপায় পড়লো। সবাই আরবি খাওয়া ছলি, তাই টাল সামলাইতে না পাইরা কউে কউে মোহাম্মক মনে কইরা অন্যদরে মধুও খাওয়া শুরু করলো।যথারীতি সকাল বলো মোহাম্মক র্উধপোঁদে মধুদ্বার চগোয়া পইড়া থাকলো জ্বালাপোড়া ঠকোইত,ে আর তার পছিে তার ইয়ার দোস্তরা। কারন টাল হইয়া কে যে কার মধু খাইয়া ফালাইছে তার হসিবে আছলি না, তাই সবারই পশ্চাদ্দশে ব্যাথা। এই দকিে খাদজিা ববিি শবিলি থুক্কু সুবে সাদকিে তার মুবারক নামক ভৃত্যরে কাছে খবর পাইলো তার পাতনিবী পতদিবে কাবা ঘররে সামনে আরবি খাইয়া ইয়ারদোস্ত লইয়া পুন্দাপুন্দি করতাছ।ে কোন রকমে তুপটা গায়ে জড়ায়া মুবারকরে লইয়া দলি দৌড়। তার যা মজোজ তখন, হাতরে কাছে থান ইঁট পাইলে মোহাম্মকরে মস্তক শরীফ আস্তা থাকার কথা না।খাদজিা দৌড়াইতাছ,ে সামনে মুবারক দরৈাইতাছৃে আর খাদজিা চল্লিায় চল্লিায় কইতাছে “মুবারকৃ ইঁট, মুবারকৃ ইঁট”, মানে মুবারকরে ইট নতিে কইতাছে মোহাম্মকরে মাথা থ্যাতলানরে জইন্য। কন্তিু তখনো তো পোড়া ইট আরবে ঢোকে নাই, তাই মুবারকও ইঁট খুঁইজা পায় নাই। এই দকিে চল্লিাপাল্লা আর আর খাদজিার র্উধশ্বাসে দৌড় দইেখা মানুষজনও তাদরে পছিে পছিে যাওয়া শুরু করলো মজমা দখেত।ে কন্তিু কাহনিী তো তারা জানে নাৃ তারা শুধু শুনছে খাদজিা চল্লিাচ্ছে “ইঁট মুবারক, ইঁট মুবারক”ৃ !!!
কাবা প্রাঙ্গনে গয়িা দখেে মোহাম্মক আর তার পছিে সবাই লাইন ধইরা র্উধপোঁদে পজশিতি। মক্কাবাসীরে মোহাম্মক আগইে বুঝায় রাখছে যে ঐটা হলৈ নামাজরে সজিদা(সজিদা দ্রষ্টব্য)ৃ তাই তারা আসল কাহনিী ধরতে না পাইরা মনে করলো ইঁটরে দনি জামাতে সজিদা দওেন লাগে আর চল্লিায় চল্লিায় ইঁট মুবারক কওন লাগ!ে সইে থকেে একমাস না খায়া থাইকা পররে দনি র্উধপোঁদে নামাজ পরা আর ইঁট মুবারক বলার রীতি শুরু হইলো, আর কালক্রমে শব্দবচ্চ্যিুতরি কারনে ইঁট হয়ে গলে ঈদ!

ঈদ মোবারক আর ঈদরে জামাতরে হস্টিুরি
খাদজিার হাতে ধরা খাইয়া মোহাম্মকরে টানা একমাস খানা খাইদ্য সাথে দাসী বান্দী পুরাই অফ আছলি(সয়িাম সাধনার ইতবিৃত দ্রষ্টব্য) তার জলেখানার ময়োদ শষে হইতে না হইতইে এক দৌড়ে বাইর হইয়া সরাসরি পাবে জমজমে চইলা গলে। এতো দনিরে না খাওয়া বান্দাৃ তাই বসোমাল আরবি টানলো হাউশ ফুরাইয়া। তার পর তার সইে চরিাচরতি কাবা ঘররে সামনরে চত্বরৃে সাথে তার ইউজুয়াল ইয়ার-দোস্তরা। মোহাম্মক তো টালৃ স্বপ্নে উম্মহোনীর গুহায় ডুবসাঁতার কাটতে ডাইভ দছি,ে আর তার পুরা একমাস ‘মোহাম্মক-মধু’ বঞ্চতি দোস্তরা তাদরে কঠনি ইমান লইয়া মধুর ভান্ডরে ওপর ঝাপায় পড়লো। সবাই আরবি খাওয়া ছলি, তাই টাল সামলাইতে না পাইরা কউে কউে মোহাম্মক মনে কইরা অন্যদরে মধুও খাওয়া শুরু করলো।যথারীতি সকাল বলো মোহাম্মক র্উধপোঁদে মধুদ্বার চগোয়া পইড়া থাকলো জ্বালাপোড়া ঠকোইত,ে আর তার পছিে তার ইয়ার দোস্তরা। কারন টাল হইয়া কে যে কার মধু খাইয়া ফালাইছে তার হসিবে আছলি না, তাই সবারই পশ্চাদ্দশে ব্যাথা। এই দকিে খাদজিা ববিি শবিলি থুক্কু সুবে সাদকিে তার মুবারক নামক ভৃত্যরে কাছে খবর পাইলো তার পাতনিবী পতদিবে কাবা ঘররে সামনে আরবি খাইয়া ইয়ারদোস্ত লইয়া পুন্দাপুন্দি করতাছ।ে কোন রকমে তুপটা গায়ে জড়ায়া মুবারকরে লইয়া দলি দৌড়। তার যা মজোজ তখন, হাতরে কাছে থান ইঁট পাইলে মোহাম্মকরে মস্তক শরীফ আস্তা থাকার কথা না।খাদজিা দৌড়াইতাছ,ে সামনে মুবারক দরৈাইতাছৃে আর খাদজিা চল্লিায় চল্লিায় কইতাছে “মুবারকৃ ইঁট, মুবারকৃ ইঁট”, মানে মুবারকরে ইট নতিে কইতাছে মোহাম্মকরে মাথা থ্যাতলানরে জইন্য। কন্তিু তখনো তো পোড়া ইট আরবে ঢোকে নাই, তাই মুবারকও ইঁট খুঁইজা পায় নাই। এই দকিে চল্লিাপাল্লা আর আর খাদজিার র্উধশ্বাসে দৌড় দইেখা মানুষজনও তাদরে পছিে পছিে যাওয়া শুরু করলো মজমা দখেত।ে কন্তিু কাহনিী তো তারা জানে নাৃ তারা শুধু শুনছে খাদজিা চল্লিাচ্ছে “ইঁট মুবারক, ইঁট মুবারক”ৃ !!!
কাবা প্রাঙ্গনে গয়িা দখেে মোহাম্মক আর তার পছিে সবাই লাইন ধইরা র্উধপোঁদে পজশিতি। মক্কাবাসীরে মোহাম্মক আগইে বুঝায় রাখছে যে ঐটা হলৈ নামাজরে সজিদা(সজিদা দ্রষ্টব্য)ৃ তাই তারা আসল কাহনিী ধরতে না পাইরা মনে করলো ইঁটরে দনি জামাতে সজিদা দওেন লাগে আর চল্লিায় চল্লিায় ইঁট মুবারক কওন লাগ!ে সইে থকেে একমাস না খায়া থাইকা পররে দনি র্উধপোঁদে নামাজ পরা আর ইঁট মুবারক বলার রীতি শুরু হইলো, আর কালক্রমে শব্দবচ্চ্যিুতরি কারনে ইঁট হয়ে গলে ঈদ!

ঈদ মোবারক আর ঈদরে জামাতরে হস্টিুরি
খাদজিার হাতে ধরা খাইয়া মোহাম্মকরে টানা একমাস খানা খাইদ্য সাথে দাসী বান্দী পুরাই অফ আছলি(সয়িাম সাধনার ইতবিৃত দ্রষ্টব্য) তার জলেখানার ময়োদ শষে হইতে না হইতইে এক দৌড়ে বাইর হইয়া সরাসরি পাবে জমজমে চইলা গলে। এতো দনিরে না খাওয়া বান্দাৃ তাই বসোমাল আরবি টানলো হাউশ ফুরাইয়া। তার পর তার সইে চরিাচরতি কাবা ঘররে সামনরে চত্বরৃে সাথে তার ইউজুয়াল ইয়ার-দোস্তরা। মোহাম্মক তো টালৃ স্বপ্নে উম্মহোনীর গুহায় ডুবসাঁতার কাটতে ডাইভ দছি,ে আর তার পুরা একমাস ‘মোহাম্মক-মধু’ বঞ্চতি দোস্তরা তাদরে কঠনি ইমান লইয়া মধুর ভান্ডরে ওপর ঝাপায় পড়লো। সবাই আরবি খাওয়া ছলি, তাই টাল সামলাইতে না পাইরা কউে কউে মোহাম্মক মনে কইরা অন্যদরে মধুও খাওয়া শুরু করলো।যথারীতি সকাল বলো মোহাম্মক র্উধপোঁদে মধুদ্বার চগোয়া পইড়া থাকলো জ্বালাপোড়া ঠকোইত,ে আর তার পছিে তার ইয়ার দোস্তরা। কারন টাল হইয়া কে যে কার মধু খাইয়া ফালাইছে তার হসিবে আছলি না, তাই সবারই পশ্চাদ্দশে ব্যাথা। এই দকিে খাদজিা ববিি শবিলি থুক্কু সুবে সাদকিে তার মুবারক নামক ভৃত্যরে কাছে খবর পাইলো তার পাতনিবী পতদিবে কাবা ঘররে সামনে আরবি খাইয়া ইয়ারদোস্ত লইয়া পুন্দাপুন্দি করতাছ।ে কোন রকমে তুপটা গায়ে জড়ায়া মুবারকরে লইয়া দলি দৌড়। তার যা মজোজ তখন, হাতরে কাছে থান ইঁট পাইলে মোহাম্মকরে মস্তক শরীফ আস্তা থাকার কথা না।খাদজিা দৌড়াইতাছ,ে সামনে মুবারক দরৈাইতাছৃে আর খাদজিা চল্লিায় চল্লিায় কইতাছে “মুবারকৃ ইঁট, মুবারকৃ ইঁট”, মানে মুবারকরে ইট নতিে কইতাছে মোহাম্মকরে মাথা থ্যাতলানরে জইন্য। কন্তিু তখনো তো পোড়া ইট আরবে ঢোকে নাই, তাই মুবারকও ইঁট খুঁইজা পায় নাই। এই দকিে চল্লিাপাল্লা আর আর খাদজিার র্উধশ্বাসে দৌড় দইেখা মানুষজনও তাদরে পছিে পছিে যাওয়া শুরু করলো মজমা দখেত।ে কন্তিু কাহনিী তো তারা জানে নাৃ তারা শুধু শুনছে খাদজিা চল্লিাচ্ছে “ইঁট মুবারক, ইঁট মুবারক”ৃ !!!
কাবা প্রাঙ্গনে গয়িা দখেে মোহাম্মক আর তার পছিে সবাই লাইন ধইরা র্উধপোঁদে পজশিতি। মক্কাবাসীরে মোহাম্মক আগইে বুঝায় রাখছে যে ঐটা হলৈ নামাজরে সজিদা(সজিদা দ্রষ্টব্য)ৃ তাই তারা আসল কাহনিী ধরতে না পাইরা মনে করলো ইঁটরে দনি জামাতে সজিদা দওেন লাগে আর চল্লিায় চল্লিায় ইঁট মুবারক কওন লাগ!ে সইে থকেে একমাস না খায়া থাইকা পররে দনি র্উধপোঁদে নামাজ পরা আর ইঁট মুবারক বলার রীতি শুরু হইলো, আর কালক্রমে শব্দবচ্চ্যিুতরি কারনে ইঁট হয়ে গলে ঈদ!

সজিদা
মোহাম্মক তাহার ইয়ার দোস্ত লইয়া প্রায়শঃই কাবা প্রাঙ্গনে আরবি খাইয়া (মদ্য বশিষে) পড়য়িা থাকতি। মোহাম্মদ যখন বহেুঁশ হইয়া পড়য়িা রহতি, তখন তাহার ইয়ার দোস্তরা এই গোল্ডনে অপরচুনটিি মসি করবিে কনে? সবার তো আর উম্ম-হানী নাই।
ইয়ার-দোস্তদগিরে গোল্ডনে অপরচুনটিরি শকিার হইয়া সুব-েসাদকিরে সময় ঘুম ভাঙ্গলিে রকেটাম-প্রদাহরে ঠ্যালায় মোহাম্মকরে পক্ষে চতি-কাইত হইয়া শয়ন করা বাস্তবকি অসম্ভব হইয়া দাঁড়াইতো। তাই পশ্চাদ্দশেরে আরামরে নমিত্তিে সে র্উধপোঁদে রকেটামরে স্ফংিকস্টার পশেী চগোইয়া পড়য়িা থাকতি। এমতাবস্তায় কউে দখেয়িা ফলেলিে চাপা মারতি যে সালাত আদায় করতিছেে আর এই ভঙ্গীটরি নাম সজিদা।
সইে হইতে মুসলমানরে জন্য র্উধপোঁদে সজিদার প্রচলন শুরু হইয়াছ!ে
আজল
মোহাম্মক কছিুতইে জনসংখ্যা বৃদ্ধি নয়িন্ত্রন করতে পাতাছে না। কোন একটা গোত্র ধ্বংশ করার পরওে তাদরে জনসংখ্যা দশমাস দশদনিরে মাথায় কমপক্ষে দ্বগিুন হয়ে যাইতাছ।ে কোনভাবইে তার সাহাবীদরে থামানো যাইতাছে না। দখল করা গোত্ররে পোলাগুলারে বনিাশ করার পরে এরা তলোয়ার ধোয়ারও দরকার মনে করে না, তার আগইে গনমিতরে মালরে ওপরে ঝাপায় পর।ে এমন করলে তলোয়ারে জং ধইরা যায় এইটা কে তাদরে বোঝায়! আল্লার দোহাই দয়িাও লাভ হইতাছে না। হইবো কমেন?ে সাহাবীগো লডিার মোহাম্মক্কই তো তাদরে পথ প্রর্দশক। তাই আল্লার দোহাইদয়োর আর চষ্টো করে না মোহাম্মক। কন্তিু সমস্যা হলো স্ব-বৎস দুধলে উঁট ভাল দামে বচো যায়, স্ব-বৎস দুধলে গনমিতরে মাল কউে নতিে চায় না।
প্রায়ই মোহাম্মক এইটা নয়িা আল্লার দরবারে বচিার দতিো একটা ব্যাবস্থা করার জন্য। তাই একদনি গব্রিাইল আইসা আল্লার র্সট ম্যাসজে দয়িা গলে। আল্লার ইচ্ছায় যে আসার সে আসবইে, মোহাম্মক শত চষ্টো করলওে আটকাতে পারবে না। মোহাম্মক মনে মনে খপেলোৃ আল্লা এখন তার ওপরে কথা বলা শুরু করছ।ে আল্লা মোহাম্মকরে ওপর খোদগারী শুরু করছে ব্যাপারটা তার পছন্দ হইলো না। তাই গব্রিাইলরে দলি কৃষ্ণ ঝাড়।ি হালায় সইে দুই হাজার বছর আগে ষোল হাজার গুপনিী লইয়া র্ফুতি কইরাও দ্যাশরে জনসংখ্যা একজনও বাড়ায় নাই আর সে আর তার সাহাবীরা একটা কইরা গনমিতে মাল এস্তমোল কর,ে আর তাতইে গোডাউনরে উষ্ট্রদ্বার খুইলা যায়। ফাক ম্যানৃ এমনে চলতে থাকলে ইনকাম কমতে কমতে জরিো হইয়া যাইবো বাজার।ে রপেুটশেন লাল হইয়া যাইতাছে এমনতিইে। কৃষ্ণ পয়ন্টেে গব্রিাইল কোন জবাব দতিে পারলো না। তবে মোহাম্মক অনুমান করলো যে কৃষ্ণ আন্ডার এজ আছলি, হরে খালি জনিসিই খাড়াইতো, মাল পড়তো না, তাই জনসংখ্যা বাড়ে নাই। কন্তিু এইখানে তো কাহনিী অন্য।
গব্রিাইল কৃষ্ণরে খবর দতিে না পারলওে অন্য জনিসি আইনা দলি। আল্লায় তো ভবষ্যিত দখেতে পার,ে আল্লা তারে দয়িা ফ্রান্সরে লুই র্ফটনিরে গল্প পাঠায় দলি। লুই আছলি তার নামরে মতোই লুইচ্চা। তারও মোহাম্মকরে মতোই সমস্যা, জনসংখ্যা নয়িন্ত্রন করা যাইতছেলি না। এমনে চললে তো রাজ্য ভাগ করতে করতে শষেে ঢাকার শাঁখারি পট্টি হয়ে যাব,ে তাই শষেমষে তার ডাক্তার ওরে পলথিনি এস্তমোল করতে কইলো। আর পলথিনিরে সাথে শুকররে র্চব।ি গব্রিাইল আরো কইলো যে এই জনিসিই কালক্রমে কনডম হইছ।ে এই জনিসি নাকি জনসংখ্যা নয়িন্ত্রনে অর্ব্যাথ। সাথে কইরা স্যাম্পলও নয়িা আইছে কয়কেটা। মোহাম্মক তক্ষুনি গব্রিাইলরে বাইরে খাড়া করায় ঘরে গয়িা আয়শো ববিরি ওপর একটা অ্যাপ্লাই কইরা আইলো। হব্বেি খুশি স।ে সামনে বনু অমুক গোত্র জয়রে টাইম আসতাছ,ে ঐখানইে এইটা এস্তমোল করতে হব।ে গব্রিাইলরে এই জনিসিরে একটা বড় র্অডার প্লসে করে দলি, সাথে অগ্রমি হবিে দশটা উঁটরে দড়ি অগ্রমি, ডলেভিাররি পরে উঁটগুলা দয়ো হব।ে কনডম ডলেভিারি না, উঁটগুলার ডলেভিারি হইল।ে গব্রিাইল তক্ষুনি টাইম মশেনিে কইরা দৌড় লাগাইলো।
মাস খানকে পরে বনু অমুক গোত্র দখলরে পরে মোহাম্মক সবার তলোয়ার পরষ্কিার করাইলো আগ,ে তার পরে সাহাবীদরে হাতে একটা কইরা বাক্স ধরায় দলি। নক্সেট কোন বাজারে কারে কতো ট্যাকায় বচো যায় সইে হসিাব করতে করতে মাস খানকে কাইটা গলে, সাথে বাক্সও খাল।ি সবাই বাড়ি ফরিার প্রস্তুতি নতিাছ,ে দাসী বান্দি কোনটা কোন বাজারে নয়ো হবে তার হসিাব চলতাছৃে এই সময় সবাই টরে পাইলো কাম তো সারা। গব্রিাইলরে জনিসিে কাম হয় নাই। ভাত খাইতে গয়িা দখেে আচার শষেৃ মর জ্বালা, আচার শষে হইবো কনে? এই ইনভস্টেগিশেন করতে অবশ্য র্শালক হোমস লাগে না, নজিরোই বুইঝা লইলো। কি আর করা, কম দামইে বান্দীর বডেগিুলারে ছাইড়া দতিে হইলো। আল্লা এসমেসে পাঠাইলো গব্রিাইল নটেুর্য়াক,ে “কইছলিাম না যে যতোই পলথিনিরে থইল্যা ব্যাভার করো না ক্যান যার আসার কথা, যমেনইে হোক না কনে আমি তারে পাঠামুই। খকিয!”
আসল কথাটা হইলো মাথামোটা নুনু চকিন সাহাবীরা জানতো না কমেনে কনডম এস্তমোল করতে হয়। সামান্য বুদ্ধি খরচ কইরা বাইর কইরা নবিো সইে ক্ষমতাও তাগো ছলি না। প্যাকটে খোলার কায়দা তারা জানতো না। মোহাম্মক তাদরে খাবাররে টনি ধরায় দছি,ে মাগার টনি কাটার যন্তর দয়ে নাই। জনিসি দলিওে এস্তমোল করার কায়দা বইলা দয়ে নাই। যদওি গব্রিাইল প্রতি বাক্সরে সাথে তনি পাতার লখিতি খজেুর পাতার ইউজার ম্যানুয়াল দছিলি, কন্তিু নরিক্ষর উঁটর্মূখ সাহাবীরা সগেুলা প্যাকটে খোলার কাজে লাগাইতে গয়িা সবগুলা কনডম ফুটা কইরা ফালাইছ।ে আর ফুটা কনডমে কী হয় সটো তো আর ব্যাখ্যা করা লাগে না। কন্তিু মোহাম্মক জানতো না এই কথা। সে ভাবলো আল্লার ওর্য়ানংি ফলে গছে।ে আল্লা যারে পাঠাব,ে সে দরকার হলে থইল্যা ভদে কইরাই আসব।ে
আল্লা যারে আনবে বলে মনস্থ করছ,ে সে আসবইে। দরকার হইলে আল্লা নজিে আইসা কনডম ফুটা কইরা দয়িা যাব।ে
ভগ্ন-মনোরথে এর পরে থকেে মোহাম্মক কনডমরে ওপর নষিধোজ্ঞা জারি কইরা দলি, বইলা দলি কনডম এস্তমোল করা আর ভ্রূণ হত্যা একই জনিসি। এমনতিইে বান্দীর বাজারে ভাল দাম তো পায়ই না, উলটা এই জনিসিরে জন্য গব্রিাইলরে মাসে ১০টা কইরা উঁট দতিে হয়। তার চয়েে তাদরে খাস আরবীয় নয়িমই ভাল, অন্তত কোন উঁট খরচ হয় না। আর আল্লায় তো কইছইে যে মুখ আইলে খানা খাইদ্যও আইবো। শষেমশে আরবীয় আজলই ভরসা। তাই এর পর থকেে গনমিতে মাল এস্তমোল করার আগে মোহাম্মক সবাইরে ওর্য়ানংি দয়িা দতি যে “তোমরা আজল করতে পার, কন্তিু আল্লা যারে আনবে সে আসবইে”, কী দুঃখ থইেকা কথাডা কইতো সটো তো আর কউে জানতো না! মাসে মাসে দশটা কইরা উঁট, সইে কষ্ট কী সহজে ভোলা যায়!

গল্লিাত ক্ষুর
বনি জল্লি-িই-ইত গোত্ররে তখন খুব বাড় বাড়ন্ত। আল্লার রাসুল প্রতদিনি নয়িমতি বাল ফালাইতে বলায় তাদরে তখন খুব দাম। কারন একমাত্র তারাই গল্লিাত রজের আর ক্ষুররে একমাত্র পরবিশেক। তারা তখন বশে পয়সাওয়ালা পাবলকি, তাই কাফরে হইলওে রজের সাপ্লাই বন্ধ হয়ে যাবার ভয়ে মোহাম্মক তাদরে আক্রমন করে নাই। ওই দকিে তাদরে গোত্রাধপিতি আল বালা-আল-আক বনি আব্দুল আজাজি ইবনে আবুল বাড়া-আল-আক ইবনে আল্লার ব-িই-চি বনি চুন্নত-ই-খৎনা বনি আব্দুল জলি-ই-ইতা বনিৃৃ(পুরাটা বলা ধরলে আর কাহনিী শষে হবে না)ৃইবনে কাবলি বনি আদম এর ৪ বছর বয়সী কণ্যার রূপরে কথা তার সম্পদরে সুবাসরে মতোই ছড়য়িে গলে।
মোহাম্মক তখন বাল ফালানোর ওয়াজবিে ভঙ্গরে ভয়ে বনি জল্লি-িই-ইত আক্রমন করতে পারছে না, আর তাদরে সম্পদ ও টাকা পয়সার কথাও সহ্য করতে পারছে না। কন্তিু তাদরে গোত্রাধপিতি আল বালা-আল-আক বনি আব্দুল আজাজি ইবনে আবুল বাড়া-আল-আক ইবনে আল্লার ব-িই-চি বনি চুন্নত-ই-খৎনা বনি আব্দুল জলি-ই-ইতা বনিৃৃ(পুরাটা বলা ধরলে আর কাহনিী শষে হবে না)ৃইবনে কাবলি বনি আদম এর ৪ বছর বয়সী কণ্যা ক্ষুরাইমা বনিতে আল বালা-আল-আক বনি আব্দুল আজাজি ইবনে আবুল বাড়া-আল-আক ইবনে আল্লার ব-িই-চি বনি চুন্নত-ই-খৎনা বনি আব্দুল জলি-ই-ইতা বনিৃৃ(পুরাটা বলা ধরলে আর কাহনিী শষে হবে না)ৃইবনে কাবলি বনি আদমরে রূপরে কথা তার কানে পৌঁছানো মাত্র তার কোমড়রে কাছে বুদ্ধরি ঝলিকি ঝলক দয়িে উঠলো, ইমান খাড়ায় গলে। সাথে সাথে দ্নুয়িাতে তার জব্রোয়লেরে সাবস্টটিউিট আবু বকরীরে দূত পাঠায় দলি যে আল্লার আদশেে সে ক্ষুরাইমা বনিতে আল বালা-আল-আক বনি আব্দুল আজাজি ইবনে আবুল বাড়া-আল-আক ইবনে আল্লার ব-িই-চি বনি চুন্নত-ই-খৎনা বনি আব্দুল জলি-ই-ইতা বনিৃৃ(পুরাটা বলা ধরলে আর কাহনিী শষে হবে না)ৃইবনে কাবলি বনি আদমকে উম্মকরে মাতা করতে চায়। আল বালা-আল-আক বনি আব্দুল আজাজি ইবনে আবুল বাড়া-আল-আক ইবনে আল্লার ব-িই-চি বনি চুন্নত-ই-খৎনা বনি আব্দুল জলি-ই-ইতা বনিৃৃ(পুরাটা বলা ধরলে আর কাহনিী শষে হবে না)ৃইবনে কাবলি বনি আদম প্রস্তাব পাইয়া শয্যাসায়ী হইয়া পরলো। সে ঠকিই টরে পাইলো যে মোহাম্মকরে ন’েকু’ নজর তার কণ্যা আর টাকাপয়সার দকিে পড়ছে যইে ভয়টা সে তার বাপ আব্দুল আজাজি ইবনে আবুল বাড়া-আল-আক ইবনে আল্লার ব-িই-চি বনি চুন্নত-ই-খৎনা বনি আব্দুল জলি-ই-ইতা বনিৃৃ(পুরাটা বলা ধরলে আর কাহনিী শষে হবে না)ৃইবনে কাবলি বনি আদমরে মৃত্যুর পর থকেে করে আসছ।ে অনকে ভবেে সে একটা বুদ্ধি বরে করলো। সে ঘোষনা করে দলি তাদরে গোত্ররে একটা রীতি আছ,ে তাদরে গোত্ররে ময়েদেরে বয়িে হয় যার বাল সবচয়েে বড় তার সাথ,ে আর আগামী ৪০ দনিরে মধ্যে সবাই যনে স্বশরীরে ও স্ববালে তার বাল-আ-খানায় তশরীফ রাখ।ে
আবু বকরী ব্যাবসায়ী মানুষ, তাই বাড়ি ফরোর আগে এক ফাঁকে আবসিনিয়িার নকিটর্বতী বন্দরে কছিু দাসী বান্দী কন্যিা ইয়মেনেরে উপকন্ঠীয় এক নগরে সগেুলা বইেচ্যা বাড়ি আইস্যা মোহাম্মকরে এই সুসংবাদ দান করলো। মোহাম্মক দখেে হায় হায়, ৪০ দনিরে মইধ্যে ২২ দনি তো শষে। তাই সে তার শঙ্খরে চয়েে ধার চুলরে চয়েে সূক্ষ গল্লিাত ক্ষুর ব্যবহার বন্ধ কইরা দলি। তার ৩০ অশ্বশক্তরি ডান্ডাগোরার ৯০ অশ্বশক্তরি বাল তরতর করে বাড়া শুরু করলো।
নর্দিষ্টি ৪০ দনিরে দনি মোহাম্মক তার আ-হাঁটু লম্বতি বাল ও আবু বকরীরে নয়িা বনি জল্লি-িই-ইত গোত্ররে প্রধান আল বালা-আল-আক বনি আব্দুল আজাজি ইবনে আবুল বাড়া-আল-আক ইবনে আল্লার ব-িই-চি বনি চুন্নত-ই-খৎনা বনি আব্দুল জলি-ই-ইতা বনিৃৃ(পুরাটা বলা ধরলে আর কাহনিী শষে হবে না)ৃইবনে কাবলি বনি আদমরে বাড়ি যাত্রা করলো। পথে সে দখেলো এক লোকরে বাল তার তুপরে(আরবীয় আলখাল্লা) নচি দয়িা মরুর তপ্ত বালি ঝাড়ু দতিে দতিে যাইতছে।ে দখেে তার দলেটা মোচড় দয়িা উঠলো। আরো কছিুদূর গয়িা দখেে আরকে লোক তার বাল তুপরে তলা দয়িা বাইর কইরা গলায় তনি প্যঁচ দয়িা যাইতছে।ে নজিরে দুঃখ সংবরন করে মোহাম্মক আল বালা-আল-আক বনি আব্দুল আজাজি ইবনে আবুল বাড়া-আল-আক ইবনে আল্লার ব-িই-চি বনি চুন্নত-ই-খৎনা বনি আব্দুল জলি-ই-ইতা বনিৃৃ(পুরাটা বলা ধরলে আর কাহনিী শষে হবে না)ৃইবনে কাবলি বনি আদমরে বাল-আ-খানায় উপস্থতি হইলো। ঐখানে উপস্থতি হইয়া তার আক্কলেগুড়ুম হয়ে গলে। বালে বালে বালুময় উঠান ছয়েে আছ।ে কয়কেজন আবার তাদরে সুলম্বতি বাল দয়িা ঘুড়ি উড়াইতছে।ে মোহাম্মক বুঝলো তার কোন আশা নাই, তার আল্যায়ও তারে তার সমস্ত ক্ষমতা দয়িা ক্ষুরাইমা বনিতে আল বালা-আল-আক বনি আব্দুল আজাজি ইবনে আবুল বাড়া-আল-আক ইবনে আল্লার ব-িই-চি বনি চুন্নত-ই-খৎনা বনি আব্দুল জলি-ই-ইতা বনিৃৃ(পুরাটা বলা ধরলে আর কাহনিী শষে হবে না)ৃইবনে কাবলি বনি আদমরে সাথে বয়িা দতিে পারবে না। তাই সে ফরিা আসার আগে এক ঘুড়ওিয়ালাররে জগিাইলো ঐ বাল ্তার পলে-েপুষে বাল করতে তার কয় দনি লাগছ।ে ঐ বাল-ঘুড়শ্বের ছলি কানে খাটো, সে মোহাম্মকরে প্রশ্ন না বুঝে উত্তর দনি ৪০ দনি, সে মনে করে থাকতে পারে মোহাম্মদ তারে কবে খবরটা পাইছে সটো জানতে চাইছ।ে
মোহাম্মক বাড়ি ফরিতে ফরিতে চন্তিা করলো যে সওে যদি ৪০ দনি আগে খবরটা পাইতো, তাইলে বাল বড় করতে না পারলওে অন্তত একটা পরবালা যোগার কইরা ক্ষুরাইমা বনিতে আল বালা-আল-আক বনি আব্দুল আজাজি ইবনে আবুল বাড়া-আল-আক ইবনে আল্লার ব-িই-চি বনি চুন্নত-ই-খৎনা বনি আব্দুল জলি-ই-ইতা বনিৃৃ(পুরাটা বলা ধরলে আর কাহনিী শষে হবে না)ৃইবনে কাবলি বনি আদমরে উম্মকরে মাতা বানাইতে পারতো! তখনই সে সদ্ধিান্ত নলি যে সপ্তায় প্রতদিনি গল্লিাত ক্ষুর এস্তমোল করার বধিান আসলে দরকার নাই, অন্তত ৪০ দনি র্পযন্ত গল্লিাতে ভ্যাবার স্থগতি রাখা যায়। সইে থকেে ৪০ দনি র্পযন্ত বাল না ফালাইলওে আল্যা ফাক ঠাডা র্বষন করবে না বলে চাপা ঝাইড়া দলি!
সোনা-দানা ও ধন সম্পদ
মোহাম্মক তার ৫৯ বছর বয়সে মায়মুনা নামক এক মহলিাকে মুমনিদরে মা বানয়িে বসনে। কন্তিু ঐ বয়সে তার যন্ত্রপাতি ঠকি কাজ করছেলি কি না আমাদরে জানা নইে। তবে এর মধ্যইে একবার কছিু কাফরে মোহাম্মকরে বাড়তিে ডাকাতি করতে এলে মোহাম্মক আল্লার সাহায্যরে আশায় বসে না থকেে খাটরে নচিে আশ্রয় নয়ে। এদকিে তার ঘরে কাফরে ডাকাতরা কোন টাকাপয়সা না পয়েে মুমনিদরে মা মায়মুনাকে ধরে বসে টাকাপয়সা কোথায় রখেছেে জানার জন্য। মায়মুনা তখন মুমনিদরে মা হওয়া থকেে মোহাম্মকরে বউ হবার পথে র্পূণতা লাভ করতইে বশেী আগ্রহী ছলি, কন্তিু সটো মোহাম্মকরে যন্ত্রপাতরি অক্ষমতার জন্য সম্ভব হচ্ছলি না। তাই মোহাম্মকরে ওপর অভমিান করে খাটরে নচিে লুকয়িে থাকা মোহাম্মককে দখেয়িে বলনে যে ওখানে তার স্বামী লুকয়িে আছ,ে তার কাছে একটা সোনা আর দুইটা দানা আছৃে যগেুলো তার কোন কাজে লাগে না। এই কথা শুনে কাফরেগুলো মোহাম্মকরে ব্যাক্তগিত ‘সোনা দানা’ ছনিয়িে নয়িে চলে যায়। এই কারনইে মৃত্যু কালে মোহাম্মকরে কাছে কোন ‘সোনা দানা’ ছলি না। নতিান্তই ‘ধন সম্পদ’হীন অবস্থায় মৃত্যুবরন করে মোহাম্মক।
লজে কাটা শয়োল সবাইকে লজে কাটতে বলবে এটাই স্বাভাবকি। তাই মোহাম্মকও তার উম্মক(উম্মত+আহাম্মক)দরে বলে যায় কোন মুমনি বান্দা ঘরে ‘সোনা দানা’ বা ‘ধন সম্পদ’ রখেে মরে গলেে ভস্তেে যাবে না। তাই তারা যনে সব যনে বলিয়িে দয়িে তার পরে মর।ে কন্তিু মুমনিরা মোহাম্মকরে কথার মূল র্অথটা ধরতে পারে ন,ি তারা বৃথাই র্পাথবি ধন আর সোনা দানা দান করে যায় সারা জীবন! মোহাম্মকরে জীবনরে এই চাপাটা কোন কাজে লাগলো না!
উঁটমূত্র
আয়শো ববিরি মজোজ বলিা। মোহাম্মক তারে রাইখ্যা তারই বাপরে পয়সায় এক বান্দরি লগে তনি ঘন্টা এক সরাই খানায় কাটায় আইছ,ে তাও রাইতরে আন্ধারে না, এক্কবোরে দনিরে বলোয়। আর তার পরে ঘরে আইসাই “শরবত লে আও” কইয়া একটা হুকুম হাঁকলো। মোহাম্মকরে দাঁত কলোইন্যা হাসি দইেখ্যা আয়শো আর সইহ্য করতে পারলো না। দৌড়ায় গয়িা বাপরে বাড়ি উপস্থতি। বাপরে উঁটরে বহর থইেক্যা একটা সুন্দরী উঁটরেে মুতায় সইে মুত্র গলোসে কইরা আইন্যা দলি মোহাম্মকরে হাত।ে মোহাম্মকরে তখনো সইে কাফ্রী বান্দরি বালরে গন্ধরে রশে কাটে নাই। তাই আয়শোর দয়ো ‘শরবত’ গল্যিা শষে করার আগে টরেই পাইলো না কি গলিছ।ে
এই দকিে আবু বকরী দইেখ্যা ফালাইছে তার মাইয়ার বটিলামী। মাইয়ারে চুলরে মুঠি ধইরা ঝাড়ি মারবো কাহনিী ক,ি তার আগইে আয়শো ববিি কইলো সবরি কলা থুক্কু পয়োরা নবী নজিইে ঐটা খাইতে চাইছ।ে আবু বকরী পুরাই বকরী হইয়া গলে বটেরি কথা শুইনা। দৌড়ায় গলে মোহাম্মকরে ঘরৃে তার ব্যাক্কল র্মাকা খোমা দইেখ্যা মোহাম্মদ বুঝলো রবদিার কথা হাড়ে হাড়ে ঠকিৃ “গোপনো কথাটি রবে না গোপনৃে” তাই উঁটমূতরে গলোস হাতে তার ৬৪টা দাঁত বাইর কইরা সোনামুখে চাপা ঝাড়লো যে উঁটমূত্র পানে আল্লার ফজলিত আছৃে সইে থইেক্যা মুসলমানরা উঁটমূত্র পান কইরা আইতাছে চুন্নত বইলা!
মোহাম্মকরে বাড়া মরার পরওে খাড়া
এইটা ঠকি মোহাম্মকী(মোহাম্মদ+আহাম্মকী) চাপা না, এইটা হইলো উম্মকী(উম্মত+আহাম্মকী) চাপা।
মরার পরওে নাকি নবীর ইমানী ডান্ডা শরীফ খাড়ায় ছলি। এইটা নয়িা কানাঘুসা রীতমিতো কম নাই। আসল কাহনিী হইলো আজরাইল মোহাম্মকরে জান কবজ করতে আইছলি যখন তারে আল্লা আরকেটা গোপন মশিন দয়িা পাডাইছলি। হইেডা অইলো জানরে সাথে ডান্ডাও কবজ কইরা লইয়া যাওন লাগবো। কারন আল্লা ময়ার ডর আসলিো ভস্তেে গয়িা ঐ নুরানী ডান্ডা লইয়া আল্লার হুর-পরী একটাও আস্ত রাখবো না আহাম্মকটা।
কন্তিু আজরাইল জান কবজ কইরা ডান্ডা কবজরে জন্য ঐটা ধইরা হাজার টানাটানি কইরাও নতিে পারলো না। আল্লা নজিওে মনে হয় ভুইলা গছেলি যে ঐটার মধ্যে র্থাটি র্হস পাওয়াররে ইঞ্জনি লাগানি আছ।ে তরিশি ঘোড়ার লগে আজরাইল পারবো কনে! শষেে তরিশি ঘোড়ার লগে টাগ অব ডান্ডায় হাইরা গয়িা ‘আজরাইল মশিন ইম্পসবিল জরিো’ অ্যাবান্ডনে ঘোষনা কইরা খালি রুহু লইয়া গলে গা।
ঐদকিে হইছে কি রগির-র্মটসিরে লাইগ্যা মোহাম্মকরে বডি গছেে শক্ত হইয়া, ডান্ডা শরীফ আজরাইলরে টানাটানতিে সইে যে খাড়াইছলি, আর নামার চান্স পায় নাই। সইে থইেক্যাই ‘মোহাম্মকরে বাড়া মরার পরওে খাড়া’ বইল্যা লজিন্ডোরী হইয়া গলে মানে তার উম্মতরো চাপা মারা শুরু করলো!
মোহাম্মক ও দাবা
মোহাম্মদরে বুদ্ধি ছলি কোমড়রে কাছ।ে কন্তিু মাথার খলো মানে দাবা খলোর খুব সখ তার। একদনি খাদজিা ববিি তারে পাঠাইলো দুম্বা চড়াইত।ে দুম্বাগুলারে বালুর ওপএ চড়তে দয়িা সে বইলো হরো গুয়ায় ধ্যানরে নামে গ্যাব্রয়িলেরে লগে হুক্কা থুক্কু দাবা খলেত।ে খলেতে খলেতে আর হারতে হারতে কখন যে সন্ধ্যা হইয়া গলে কউেই টরে পাইলো না। বাইর হইয়া দ্যাখে দুম্বা নাই। কই গকে কই গলে বইলা চল্লিায়ও একটা দুম্বা পাওয়া গলে না। শষেে বাড়তিে গয়িা ববিরিে কইলো দুম্বা আল্লায় লইয়া গছেে গা। কন্তিু কছিুতইে ববিরিে কনভন্সি করতে পারলো না যে দুম্বা সত্যি সত্যি আল্লায় লইয়া গছে।ে উলটা চুররি অভযিোগে খাদজিা ববিরি হাতে খাইলো ধুমায় মাইর। এই দুঃখ মোহাম্মদ সারা জীবনে ভুলতে পারে নাই। তাই দুঃখ ভোলার জন্য দাবা খলো হারাম বইলা একটা চাপা ঝাইরা দলি!!!
মোহাম্মক ও কুত্তা
রাইত বরিাতে রাতরে অতথিীর যম হলো কুত্তা। বাড়তিে কুত্তা থাকতে চোর আর মোহাম্মদ কোনটাই আসা সম্ভব না। চোররে তাতে কি সমস্যা জানি না, তবে মোহাম্মদরে তাতে বড়ই মুসবিত। কুত্তা থাকলে তার রাইত বরিাতে সব উম্ম-েবনিতদেরে বাড়ি যাওয়া বন্ধ, সোনার অঙ্গ কালি হইয়া যায়ৃ তাই আল্লার নামে চাপা ঝাইরা দলি যে বাড়তিে কুত্তা থাকলে সইে বাড়তিে রাইতরে বলো রহমতরে ফরেস্তো ঢুকে না। কোরানরে বানী(পড়তে হবে চাপা) তো আর ফলো যায় নাৃ তাই কুত্তা আউট, ফরেস্তোর সাথে মোহাম্মদরেও আর ঢুকতে বাধা থাকলো না।
তাহাজ্জুতরে নামাজ
রাতরে বলো ববিরি পাশ থইেক্যা উইঠ্যা আরকে বটেরি বাড়তিে যাওয়ার সবচয়েে ভাল সময় হইলো মাঝ রাইত আর সুবে সাদকিরে মইধ্যরে সময় যখন ববিরি ঘুম আর রাইতরে আন্ধার দুইটাই খুব গাঢ়। তাই ঠকি ঐ সময় আন্ধাইরে মোহাম্মদ অভসিারে বাইর হইতো। রাস্তায় কউে দইেখ্যা ফালাইলে চাপা মারতো তাহাজ্জুতরে নামাজ পড়তে যায়। সইে থইেক্যা মুসলমানগো তাহাজ্জুতরে নামাজ পড়া শুরু।
নবুয়্যতরে মোহর
মোহাম্মদ লুইচ্চামীর জন্য খাদজিার কাছে মাইর খাইতো নয়িমতি। যনেতনে মাইর না, তার পঠি-মোবারকে খাদজিার পবত্রি জুতার বার।ি তাই নজিরে সম্ভ্রম-শরীফ রক্ষা করার জন্য চাপা মারায় উস্তাদ মোহাম্মদ পঠিে খাদজিার পন্সেলি হলিরে র্গত ঢাকতে গল্প ফঁেদে বসছলি, সইে গল্পই আমরা এখন নবুয়্যতরে মোহররে গল্প বলে জান।ি
মোহাম্মক=মোহাম্মদ+আহাম্মক
মোহাম্মক এমনি উস্তাদ চাপাবাজ ছলি যে তার চাপার কোন মা-বাপ ছলি না! সে নজিকেে জাতে তোলার জন্য এমন একজনরে বংশধর বলে দাবী করে বসছেে যে লোকটার কোন অস্তত্বিই ছলি না! লোকটার নাম ইব্রাহমি!



No comments:

Post a Comment

Ad