ফাঁসির আদেশ শুনে জায়নামাজে দাঁড়ালেন মাওলানা-রাস্তায় নামো আল্লাহর বান্দা
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqpdVERGbuO_hmuWMEwTUxaAp5n8CwtKGUie89s92sMxQmAJANrVUJImLlRtE0LXWikUz-d4tj5GrJpy1u8O3wLc9W1FJADnw7tVz-vhdkuGtEXen3Bb85WWo2VYAe2qbewbonR_eaj3s/s1600/sayede.jpg)
আজও মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর হাতে ছিল পবিত্র কোরআন শরীফ। সকাল
সোয়া ১১ টার দিকে তাকে আদালতে তুলা হয়। অন্য দিনে মতোই তিনি ছিলেন শান্ত ও
উজ্জ্বল। এরপর শুরু হয় রায় ঘোষণা। দীর্ঘ সময় মনোযোগ দিয়ে তিনি রায় শুনেন।
যে মুহুর্তে বিচারক ঘোষণা করলেন তার ফাঁসির দণ্ড। তখনও শান্ত ও স্থির তিনি।
ধীরস্থিরভাবে উঠে দাঁড়ালেন। হাত উচিয়ে বলতে শুরু করলেন, মাননীয় আদালত...এ
রায়ের মাধ্যমে বিচারপতিরা তাদের শপথের নিকৃষ্ট অপব্যবহার করল। শাহবাগে কিছু
নাস্তিক, মুরতাদ তরুণ ও সরকারে ইচ্ছায় আমাকে এ দণ্ড দেয়া হয়েছে । আমি এ
রায়ে বিচলিত নই...
এরপর তাকে আর বলতে দিল না আওয়ামী সমর্থক
আইনজীবী ও উপস্থিত ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেতারা। মুনতাসির মামুন,
নাসিরউদ্দিন ইউসূফ বাচ্চুর নেতৃত্বে একদল উশৃঙ্খল চুপ চুপ বলে তার দিকে
তেড়ে গেলেন। আওয়ামী গুণ্ডারা হট্টগোল শুরু করলেন।
পরে পুলিশ তাকে নিজে বন্ধীদের কক্ষে নিয়ে যায়। সেখানে গিয়েই জায়নামাজ
বিছিয়ে নামাজে দাঁড়ালেন মাওলানা সাঈদী। এ অধম ১০ মিনিটের মতো সেখানে
উপস্থিত থাকার সুযোগ পান। যখন ট্রাইব্যুনাল থেকে বেরিয়ে আসেন তখনও নামাজে
দাঁড়ানো ছিলেন তিনি।
হয়তো বিচারকের কাছে বলতে না পেরে আল্লাহর
কাছেই মনের কথা বলছেন মাওলানা। সে বলাতে কোন তারাহুড়ো নেই। হয়তো মহান রবের
সান্নিধ্যের অপেক্ষায় এ আল্লাহর ওলি। চলো আমরা সবাই রাস্তায় নেমে এর
প্রতিবাদ করি... তাজা খুন দিয়ে
No comments:
Post a Comment